সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

অ্যামিগো অ্যালোভেরা জুস

 

অ্যামিগো অ্যালোভেরা জুস

500 ml/ Rs- 599
DP- 350




অ্যামিগো অ্যালোভেরা ভিটামিন-এ, সি, ই, বি ১, বি ২, বি৩ (নিয়াসিন), বি৬ ও ফলিক অ্যাসিড-এ সমৃদ্ধ একটি হেলথ ড্রিংক।এছাড়াও এতে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, ক্রোমিয়াম, সেলেনিয়াম, সোডিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম, কপার এবং ম্যাঙ্গানীজ রয়েছে যা আমাদের প্রত্যেকের শরীরে যথাযথ পরিমানে প্রয়োজন।

অ্যামিগো অ্যালোভেরা জুস শরীরের ক্ষারীয় ভাব বজায় রেখে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতেও সহায়তা করে। অ্যামিগো অ্যালোভেরাজুস অ্যান্টি-মাইক্রোবায়াল, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, জার্মিসাইড, অ্যান্টি-সেপ্টিক, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল ও অ্যান্টি-ভাইরাল।

অ্যামিগো অ্যালোভেরা জুস এর মধ্যে থাকা অ্যালোভেরা গ্যালাক্টোগণ, অ্যান্টি-এপিলেপ্টিক ও অ্যান্টি-টিউমার ধর্মী হিসেবে প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে।

অ্যামিগো অ্যালোভেরা জুস শ্বাসকষ্টের সমস্যা, অ্যাস্থমা দূরীকরনে খুবই উপকারী।অ্যামিগো অ্যালোভেরা জুস ম্যালেরিয়া ও অন্যান্য ক্রনিক জ্বর, ডেঙ্গু প্রভৃতিতে খুব ভালো কাজ দেয়।

অ্যামিগো অ্যালোভেরা জুস হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে -

সুস্থ শরীর বজায় রাখবার চাবিকাঠি হল সুষ্ঠ হজম শক্তি।ডাইজেষ্টিভ ট্র‌্যাক বা হজম প্রনালীকে পরিষ্কার করার মাধ্যমে অ্যালোভেরা হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।এছাড়াও অ্যাডাপ্টোজেন ধর্মী হবার জন্য কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডাইরিয়ার মত রোগের ক্ষেত্রে দারুন কাজ করে এই অ্যালোভেরা।

অ্যামিগো অ্যালোভেরা জুস ডিটক্সিফিকেশন-এ সহা্‌য়তা করে-

প্রতিদিন আমরা প্রচুর পরিমানে টক্সিন গ্রহন করি।অ্যালোভেরা ডিটক্সিফিকেশন-এ সহায়তা করে।অ্যালোভেরা-তে একধরনের আঠালো জেল থাকে।এই জেল বা জুস আমাদের ইনটেষ্টিনাল ট্র‌্যাক এর ভিতরে রয়ে যাওয়া যাবতীয় টক্সিন বা দূষিত পদার্থকে শরীর থেকে বের করে দিতে সাহায্য করে।

অ্যামিগো অ্যালোভেরা জুস কার্ডিওভাসকুলার হেলথ বজায় রাখতে সহায়তা করে-

অ্যালোভেরা হার্টের জন্য খুবই উপকারি।এর নিয়মিত ব্যবহার রক্তে অক্সিজেন এর মাত্রা বজায় রাখতে সহায়তা করে।এছাড়াও বিটা সিটোষ্টেরোল, কোলেষ্টেরল কম রাখতে, ব্লাড প্রেসারের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে রাখতে, রক্ত সঞ্চলনে ও হার্ট ভালো রাখতে সহায়তা করে।

অ্যামিগো অ্যালোভেরা জুস রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে-

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে অ্যালোভেরা।অ্যালোভেরা-তে উপস্থিত পলিস্যাকারাইড, মাক্রোফেজ এর ক্ষরনে সহায়তা করে ও ক্ষতিকারক ভাইরাস এর বিরুদ্ধে লড়াই করে।এতে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকবার কারনে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়।

ত্বকের জন্য অ্যালোভেরা খুবই উপকারী।অ্যালোভেরা নির্যাস প্রায় ৯৯% জলীয় হবার জন্য এর নিয়মিত ব্যবহার ত্বককে শীতল ও ময়শ্চারাইজার রাখে এবং রিজুভেনেট করে।ত্বকের পেশীকে শক্ত করতে ও ত্বকে অক্সিজেন এর যথাযথ যোগানে সহায়তা করে।অ্যামিগো অ্যালোভেরা সালফার, লপিওল, ইউরিয়া, নাইট্রোজেন, স্যালিসাইলিক অ্যাসিডের মত উপকারি কিছু যৌগ থাকে যা ক্ষতিকারক ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করে আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।অ্যামিগো অ্যালোভেরা ওজন কমাতে সহায়তা করে-

হজম শক্তি বৃদ্ধি করার পাশাপাশি ওজন কমাতেও সাহায্য করে অ্যালোভেরা।

স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট-

অশগন্ধার নিয়মিত ব্যবহার শরীরের ক্লান্তিভাব দূর করতে সাহায্য করে।এছাড়াও শ্বাসকষ্টের সমস্যা দূরীকরনে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে এটি দারুন ভাবে উপকারী।এর নিয়মিত ব্যবহার স্পার্মের নির্গমন ও তার ক্ষমতা বৃদ্ধিতে দারুন ভাবে সহায়তা করে।এছাড়া অশ্বগন্ধা গ্যালাক্টোগণ, অ্যান্টি-এপিলেপ্টিক ও অ্যান্টি-টিউমার ধর্মী হিসেবে প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে।ভালো ঘুম ও মানসিক চাপ কমাবার জন্য অ্যামিগো অ্যালোভেরা ব্যবহার করতে পারেন।

আশ্চর্য হার্ব-

তুলসী হল এক আশ্চর্য ভেষজ।একে বলা হয় ‘দ্য ওয়ান্ডার হার্ব’।ডেঙ্গু এবং থ্রম্বোসাইটোপেনিয়ার ক্ষেত্রে দেহে প্লেটলেটস এর গঠনে এই তুলসী খুব উপকারী।পাইলস এ দারুন কাজ দেবে এই তুলসী।এছাড়াও এই তুলসী জুস শরীর থেকে এক্সোজেনাস ও এন্ডোজেনাস উভয় প্রকার টক্সিন দূরীকরনে সাহায্য করে।অ্যাস্থমা, ম্যালেরিয়া ও অন্যান্য ক্রনিক জ্বরে, গাউটে, ত্বকের সমস্যাতে, অ্যানিমিয়ায়, জন্ডিস ও লেপ্রসিতে এই তুলসী উপকারি।

ব্যবহার প্রনালী:- ৩০-৩৫ মি.লি. করে দিনে একবার অথবা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী।


মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

Sea Buckthorn

  D. P. - 800   সীবকথর্ন  থইরয়েড - সীবাকথর্ন থাইরয়েডের যেকোন সমস্যায় খুব ভালো কাজ দেয়। থাইরয়েড বেশি বা কম থাকলে সেটি নিয়ন্ত্রনের জন্য সীবাকথর্ন অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। লিভার - সীবাকথর্ন লিভারের যেকোন সমস্যায় অত্যন্ত উপকারী। সীবাকথর্নে থাকা অর্গানিক অ্যাসিড  (ম্যালিক অ্যাসিড, অক্সালিক অ্যাসিড) লিভারকে টক্সিন, ক্ষতিকারক কেমিক্যালস ও অ্যান্টবায়োটিকের কুপ্রভাব থেকে রক্ষা করে এবং সুস্থ ও সবল লিভার তৈরিতেসাহায্য করে। হার্ট - সীবাকথর্ন হার্টের যেকোন সমস্যায় খুব উপকারী। এটি রক্তের শর্করা কমাতে এবং ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। নার্ভ - এটি নার্ভের সমস্যায় খুব ভালো কাজ করে এবং ব্রেনের কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। প্রোষ্টেট - সীবাকথর্ন প্রোষ্টেট ও কোলন হেলথের সমস্যায় খুব কার্যকরী। ওবেসিটি - সীবাকথর্নের মধ্যে থাকা ওমেগা- 7 অতিরিক্ত মেদ কমাতে ও রোগা হতে সাহায্য করে। পাকস্থলী সংক্রান্ত - সীবাকথর্ন গ্যাসট্রিকের সমস্যায় অত্যন্ত উপকারী। এটি হজমের কোন সমস্যায় এবং হজম শক্তি বৃদ্ধিতে খুব ভালো কাজ করে। আলসার - সীবাকথর্ন আলসার নিরাময়ে দারুন কার্যকরী। শ্বাসপ্রশ্বাস ...